Saturday, June 30, 2012

কল্প বিজ্ঞান

মানুষের জীবন যাত্রার কষ্টকে  করার জন্য ক্রমাগত জ্ঞান সাধনার পথে এগিয়ে আসে নানা কৌশল. আর এই কৌশলের সমন্নয়েই সম্মৃদ্ধ  হয়েছে আজকের বিজ্ঞান . বিজ্ঞান আমাদের সভ্ভতার জগতে কতটা প্রয়োজনীয় সেকথা বলাই বাহুল্য . আর সে কথা বলে আজ আপনাদের বিরক্ত  চাইনা .

তবে আশা-র কথা আমাদের বিজ্ঞান প্রীতির দুর এত লম্বা যে সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় ধারার সৃষ্টি হয়েছে বিজ্ঞান কে নিয়ে .আর এটি অবস্যই "কল্প বিজ্ঞান" . কল্প বিজ্ঞান বা Science Fiction যেমন teenager দের মতই রাখে ঠিক তেমনি সুখ পাঠের উপাদান বড়দের ক. পাঠক সমাজে এর অবদানের কারণে প্রতিবছর যথেষ্ট সংখ্যক বই প্রকাশিত হয় "কল্প বিজ্ঞানকে" কেন্দ্র করে. বেশ কিছু সুলেখকের কলমের ছোয়ায় দেশীয় সাহিত্যের এই অঙ্গনটি এখন এখন রত্নে  ভরপুর.


তবে আমি দু:খিত  হতে বাধ্য হই যে , বর্তমান সমে কল্প বিজ্ঞানের সম্ভাব্য বিসি বস্তুই হলো ভিনগ্রহ বাসী প্রাণী, যন্ত্র মানব রোবট ও সময় পরিভ্রমন space travel . আমাদের কল্পনার ক্ষেত্র যেমন  বাপক তেমনি কল্প বিজ্ঞানের উপাদান হতে পারে অজস্র . ক্রমাগত একই বিসয়ে লেখা পরতা যেমন বিরক্তিকর তেমনি এগুলো তৈরী করা সাহিত্য ক্ষেত্রে জঞ্জাল . এরূপ অবস্থায় আমি ভিত যে অচিরেই হয়ত লেখকেরা তাদের উপাদান (plot ) হারিয়ে বাকহীন কলমকে সঙ্গী করে নিস্য হ.

আর একটি লক্ষনীয় বাপার -লেখকেরা যখন কল্প বিজ্ঞান লিখতে বসেন তখন কল্পনাকেই বেসি প্রাধান্য দেন। তারা যুক্তির ছোয়াও এতে দিতে চান না . এতে লেখকেরা জনপ্রিয়তা বাড়লেও এটি মানুষের তথা বিজ্ঞানের জয় যাত্রা ক্ষেত্রে
     .....চলবে

Monday, July 4, 2011

বন্ধুতা

                        (1)
গতির জীবনে , বাস্ত পৃথিবীর শত কোলাহলের
আড়ালে , প্রত্যেকটা মানুষের রয়েছে ---
একান্ত আপন মনকানন.....
আজই দেখলাম সেখানে নতুন ফুল হয়ে ফুটেছে
সুবচনা নারীর সুবাশিস .
সৌরভে, বর্ণে অনন্না সয়ংবরা ফুলের
সব কয়েটি পাপড়ি সরসিত হয়েছে
আমার পথ চাওয়ার প্রাণ শক্তিতে .
হারানোর ভয় না থাকলেও সেই ফুলের
সকল সৌরভ আগলে রেখেছি - বুক পকেটে ,
জীর্ণ পৃথিবীতে কথায় বা রাখতে পারি.
               --------------
                  (2)

দুরুত্ব যত বড়
দিগ্বিজয়ী  সম্রাট হোকনা কেন
উপলধ্বির কাছে সে বিনয়ে
মাথার মুকুট নত করে.
অনুভবের এলবামে
আপনজন সাজাতে সুহ্রিত
কখনো কার্পন্য করে না .
অলস দুপুরের অজান্তেই মনের আকাশে
ভিড় করে তাদের চন্দ্র মুখ .
আমি জানিনা তবুও কল্প তুলিতে
একে চলি একটি মুখশ্রী .

Saturday, May 28, 2011

****একটি চিঠি****

আকাশে চিলতে চিলতে মেঘ সদা মাটিতে বৃষ্টির ঘ্রাণ / আপাদমস্তক এই আমি অপেক্ষায় থাকি বৃষ্টির ও একটি চিঠির / আনন্দ লোকে বাস করা যেমন সুখের, ঠিক তেমনি এই সুখের ভাগিদার করাও মজার /মঙ্গল আলোয় সর্বাঙ মাখিয়ে ইচ্ছা করে, আলোর ঝাপটায় কারো মুখে মঙ্গলের আলো ফুটাই / অনেকটা বিরতির পর এই লেখায় এসেছে যান্ত্রিকতার ছোয়া / যন্ত্রকে সময় দিতে গিয়ে আমি আমার আবেগ প্রানের ভাষাকে হারিয়ে নিস্য /
তবু অস্থির হাতের অন্গুগুলো একটি হাত খুঁজে চলে / বৃষ্টিতে ভেজা আমার স্বাধীনতার অঙ্গ / সব কিছুর  উপরে আমার স্বাধীনতাকে ভালো লাগে / স্বাধীন বৃষ্টি ভেজা মানুষকে বুকের ওম  দিয়ে উষ্ণতা দিতে পারে কে ? আমি তারে খুজি জীবন ভর /

(২)

অজস্র কাশফুলে ছেয়েছে আমার মনের চর উদাসী আমি একা হাটি নদীর পথে / উত্তাল ডেউয়ে বন্ধুত্বের গান বাজে /রাত্রি গভীরে শিয়ালের ডাক শুনে যেমন চম্কাতাম, ঠিক তেমনি এক চমক পেলাম আজ এই বিশে দাড়িয়ে /
বন্ধুত্বের  ডাক মাদক্তর কড়া নেশা যার ......( চলবে )

***চৈত্রের দুপুর***


দিগ দিগন্ত জয়ের অভিলাষে
চৈত্রের দুপুরে সুয্যি মামা হাসে
কিরণ বনের বিপুল তেজে,
চৈত্রের দুপুর খাঁ খাঁ সাজে
আসে যে এই বাংলায় /

অলস দুপুরের নিশ্সন্গতায়
মানব মনের স্মৃতির পাতায়,
সপ্ন রঙ্গিন লুকোচুরি
মন সাগরে এক ডুবুরি /

দুষ্টু গুলো আমতলাতে
চরই ভাতি মাটির পাতে,
ধুলোবালির কোর্মা পোলাও
রেধে বলে, শুধু খাও /

ছাতা মাথায় পথচারী
দেয় যে শুধু পথপাড়ি,
মেঘের আড়াল গাছের ছায়া
শীতল যেন পরশ আহা /

নকশী পাখার  শীতল বাতাস 
একটা শুধু  মনেরই আঁশ,
রোদের কাকের কা-কা রবে
চেতন ভাঙ্গার পরশ হবে /

এমন তোরো দুপুর নিয়ে
চৈত্র আসে ঝিলমিলিয়ে,
শ্যামল ছায়ার হাহাকারে
চৈত্র আসে বারে বারে /